একজন ভাল ও আদর্শবান মানুষ হতে আমরা মুসলমানদের এবং পৃথিবির সকল মানুষের হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম (স.) এর জিবনী এবং তার সকল হাদিস অনুসরণ করতে হবে।
আজ আমি কথা বলবো ভালো মানুষ হওয়ার পর কি ভাবে আপনি সফল মানুশ হবেন?
সফল হতে আমরা অনেক চেষ্টা করি, বাংলাদেশে সফল ব্যাক্তি বলতে আমরা শুধু চাকরিজীবী দের মনে করে থাকি, আসলে এরা প্রকপ্রকৃত সফল না!
আপনার জীবনের লক্ষ যদি হয় সরকারি চাকরি করা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা অথবা কোন cakri করে জীবন চালানো তাহলে আপনি জিবন টা চালিয়ে একদিন আল্লাহর কাছে চলে যেতে পারবেন। তবে সফল আপনি হতে পারবেন না।
কারন, এখানে শুধু নিজের সার্থ হাসিল হবে।
আমাদের দেশে আজ শান্তি রয়েছে কতোটুকু?
এই প্রসঙ্গে বলতে গেলে বলা যায় এই দেশে শান্তির চেয়ে সান্ত্বনা বেশি!
একটা গান মনে পরে গেল!
শান্তির মা মরিয়া গেলো অসান্তির মা মরে নাই!!!
এই দেশের প্রায় সবাই অশান্তিতে ভুগে কারন তাদের জীবনের লক্ষ একটি তা হলো
(বীজ গনিত আর পাটিগণিত পরে গোলামি করা)
বুঝেন নাই মনে হয়???
বুঝিয়ে বলছি:- আমাদের দেশে বাস্তব জ্ঞান নিয়ে এতটা সুযোগ দেওয়া হয় না যতটা না গল্প গুজব নিয়ে দেওয়া হয়।
হ্যা, আমি আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর সরকারি নিয়ম কে ইঙিত করে বলছি, এখানেই বাস্তব জীবনের সফল হওয়ার মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হচ্ছে!
যেমনঃ পাঠ্যবই আমাদের শিখাচ্ছে– গল্প, গনিতিক সূত্র, অন্যদের কপি করা জ্ঞান, যৌন বিষয়ক কিছু অনৈতিক কথা, মূখস্ত করা জ্ঞান ইত্যাদি যার মধ্যে নেই নতুন কিছু করার ইচ্ছা।
এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আমাদের যা দিচ্ছে:- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ আমরা জ্ঞান নামক কপি করা শিখতে গেলেও!
আমাদের দেশে রয়েছে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে-মেয়ের এক সাথে পড়াশোনার সুযোগ।
এই সুযোগে বাড়ছে অনৈতিক প্রেম, ইভটিজিং, দর্শন ইত্যাদি।
বিপরীত লিঙ্গ যখন এক সাথে তখন লেখাপড়ায় মন বসে না!
আর এটাই বাস্তবতা!
এই কারনে লেখাপড়া নামক কপি করতেও অনেকে সফল হতে পারে না।
ইংরেজি অভিধান শিক্ষার খুব অভাব রয়েছে এদেশে!
তাই ইংলিশে দুর্বল হয়ে থাকে এদেশের লেখা পড়া করা মানুষ গুলাও!
বিস্তারিত আলোচনার ভিত্তিতে বলতে পারি একজন সফল ব্যাক্তি হতে আপনি মানব সেবায় নিজেকে নিয়জিত করার চেস্টা করুন।
এতেই আপনি সফল মানুষ হতে পড়বেন।
দেশের বেশিরভাগ মানুশ যদি মানব সেবা করে তাহলে এদেশে সান্তি ফিরে আসবে...।
তাই আমাদের জীবনের প্রথম লক্ষ হতে হবে যে ভাবেই হোক নিজেকে মানব সেবায় কিছুটা সময় হলেও দিয়ে দেওয়া!
এতে আপনি এবং আমি সফল ব্যাক্তির খাতায় নাম লেখাতে পাড়বো।
উদাহরণ :-১/ ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার
জিতেছেন।
- তিনি নেলসন মেন্ডেলা।
2. আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি।
থাকার কোনো রুম ছিল না তার, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
- তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা
এবং সিইও- স্টিভ জবস।
3. আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
- তিনি বিল গেটস।
4. আরেক এতিমের কথা জানি।
১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোন দিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই।
- তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ মাক্সিম
গোর্কি।
5.আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারের এতই অভাব ছিলো যে- স্কুল নাগাত পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যাক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা।
- তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং।
6. অভাবের তাড়ানায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হয় ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। - নাম জন
মেজর।
7.আরেক ছেলের, বাবা-মা এতই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন?
সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী!
- নাম রোনাল্ডো।
8. বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভাল ভাবে দেখতে পেতেন।
- সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার
জয়সুরিয়া।
9. পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোন কিছু মনে থাকত না। ক্লাস এর শেষ বেঞ্চে বসে থাকেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিবিটি দিয়ে। নোবেল ও জিতেছেন তিনি।
- তার নাম আলবার্ট আইনস্টাইন!
10. ক্লাস এর সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছে তাকে। পৃথিবী তিনি আলোকিত করেছেন তার আবিষ্কার দিয়ে।
- তার নাম টমাস আলভা এডিসন।
11. উল্টা লিখতেন তিনি শব্দগুলোকে। পড়ালেখায় একদন শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন।
- তিনি লিওনার্ড ডা ভিঞ্ছি।
12. পরীক্ষায় তিনি সব সময় ফেল। ২২ টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জিব্বদশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া।
- তিনি ওয়াল্ট ডিসনি।
13. শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বার কে তিনি বলতেন উল্টা নাক!!!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর।
- তিনি পাবলো পিকাসো।
পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়!!!!
শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমান করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওখানেই। আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। সবাইকেই ডাক্তার, ইঙ্গিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট......
হতেই হবে!!!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যে ভাবেই হোক...... দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক না কেন!!!
একটা কথা মনে রাখ "পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তাল গাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে
আজ এই পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবে।
আজ আমি কথা বলবো ভালো মানুষ হওয়ার পর কি ভাবে আপনি সফল মানুশ হবেন?
Sofol Hote chai| সফলতা অর্জন |
সফল হতে আমরা অনেক চেষ্টা করি, বাংলাদেশে সফল ব্যাক্তি বলতে আমরা শুধু চাকরিজীবী দের মনে করে থাকি, আসলে এরা প্রকপ্রকৃত সফল না!
আপনার জীবনের লক্ষ যদি হয় সরকারি চাকরি করা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করা অথবা কোন cakri করে জীবন চালানো তাহলে আপনি জিবন টা চালিয়ে একদিন আল্লাহর কাছে চলে যেতে পারবেন। তবে সফল আপনি হতে পারবেন না।
কারন, এখানে শুধু নিজের সার্থ হাসিল হবে।
আমাদের দেশে আজ শান্তি রয়েছে কতোটুকু?
এই প্রসঙ্গে বলতে গেলে বলা যায় এই দেশে শান্তির চেয়ে সান্ত্বনা বেশি!
একটা গান মনে পরে গেল!
শান্তির মা মরিয়া গেলো অসান্তির মা মরে নাই!!!
এই দেশের প্রায় সবাই অশান্তিতে ভুগে কারন তাদের জীবনের লক্ষ একটি তা হলো
(বীজ গনিত আর পাটিগণিত পরে গোলামি করা)
বুঝেন নাই মনে হয়???
বুঝিয়ে বলছি:- আমাদের দেশে বাস্তব জ্ঞান নিয়ে এতটা সুযোগ দেওয়া হয় না যতটা না গল্প গুজব নিয়ে দেওয়া হয়।
হ্যা, আমি আমার শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর সরকারি নিয়ম কে ইঙিত করে বলছি, এখানেই বাস্তব জীবনের সফল হওয়ার মেরুদণ্ড ভেঙে দেওয়া হচ্ছে!
যেমনঃ পাঠ্যবই আমাদের শিখাচ্ছে– গল্প, গনিতিক সূত্র, অন্যদের কপি করা জ্ঞান, যৌন বিষয়ক কিছু অনৈতিক কথা, মূখস্ত করা জ্ঞান ইত্যাদি যার মধ্যে নেই নতুন কিছু করার ইচ্ছা।
এবং শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আমাদের যা দিচ্ছে:- শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এ আমরা জ্ঞান নামক কপি করা শিখতে গেলেও!
আমাদের দেশে রয়েছে প্রাপ্ত বয়স্ক ছেলে-মেয়ের এক সাথে পড়াশোনার সুযোগ।
এই সুযোগে বাড়ছে অনৈতিক প্রেম, ইভটিজিং, দর্শন ইত্যাদি।
বিপরীত লিঙ্গ যখন এক সাথে তখন লেখাপড়ায় মন বসে না!
আর এটাই বাস্তবতা!
এই কারনে লেখাপড়া নামক কপি করতেও অনেকে সফল হতে পারে না।
ইংরেজি অভিধান শিক্ষার খুব অভাব রয়েছে এদেশে!
তাই ইংলিশে দুর্বল হয়ে থাকে এদেশের লেখা পড়া করা মানুষ গুলাও!
বিস্তারিত আলোচনার ভিত্তিতে বলতে পারি একজন সফল ব্যাক্তি হতে আপনি মানব সেবায় নিজেকে নিয়জিত করার চেস্টা করুন।
এতেই আপনি সফল মানুষ হতে পড়বেন।
দেশের বেশিরভাগ মানুশ যদি মানব সেবা করে তাহলে এদেশে সান্তি ফিরে আসবে...।
তাই আমাদের জীবনের প্রথম লক্ষ হতে হবে যে ভাবেই হোক নিজেকে মানব সেবায় কিছুটা সময় হলেও দিয়ে দেওয়া!
এতে আপনি এবং আমি সফল ব্যাক্তির খাতায় নাম লেখাতে পাড়বো।
Sofol Manush |
উদাহরণ :-১/ ২৭ বছর জেলে থাকার পরেও উনি নোবেল শান্তি পুরষ্কার
জিতেছেন।
- তিনি নেলসন মেন্ডেলা।
2. আরেক পিতৃপরিচয়হীন যুবকের কথা জানি।
থাকার কোনো রুম ছিল না তার, বন্ধুদের রুমের ফ্লোরে ঘুমাতেন। ব্যবহৃত কোকের বোতল ফেরত দিয়ে পাঁচ সেন্ট করে কামাই করতেন, যেটা দিয়ে খাবার কিনতেন। প্রতি রোববার রাতে তিনি সাত মাইল হেঁটে হরেকৃষ্ণ মন্দিরে যেতেন শুধু একবেলা ভালো খাবার খাওয়ার জন্য।
- তিনি অ্যাপল এবং পিক্সার অ্যানিমেশন প্রতিষ্ঠানের প্রতিষ্ঠাতা
এবং সিইও- স্টিভ জবস।
3. আরেক যুবকের নাম জানি, মধ্যবিত্ত পরিবারে জন্ম। তাঁকে বলা হয় হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সবচেয়ে সফল ড্রপ আউট। স্যাট পরীক্ষায় ১৬০০ নম্বরে ১৫৯০ পান তিনি। কিন্তু কম্পিউটার সফটওয়্যার তৈরির নেশায় তিনি হার্ভার্ড
বিশ্ববিদ্যালয় থেকে নাম কাটান। ড্রপ আউট হওয়ার ৩২ বছর পরে হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সমাবর্তন বক্তা ছিলেন তিনি।
- তিনি বিল গেটস।
4. আরেক এতিমের কথা জানি।
১১ বছর বয়সে এতিম হন। ১২ বছর বয়সে ঘর থেকে পালিয়ে যান। হতাশ হয়ে ১৯ বছর বয়সে আত্মহত্যার চেষ্টা করেন। অনেক বিখ্যাত বইয়ের লেখন তিনি তার মধ্যে “আমার বিশ্ববিদ্যালয়” একটি, যদিও তিনি কোন দিন কোন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনা করা সুযোগ পান নাই।
- তিনি বিখ্যাত লেখক, নাট্যকার আর রাজনীতিবিদ মাক্সিম
গোর্কি।
5.আরেকজন, বাবার সাথে মুদি দোকান করতো। পরিবারের এতই অভাব ছিলো যে- স্কুল নাগাত পড়েই তাকে থেমে যেতে হয়েছিলো। সেই ব্যাক্তিই একসময় হয়ে উঠে বিরাট বিপ্লবী নেতা।
- তিনি চীনের প্রতিষ্ঠাতা মাও সেতুং।
6. অভাবের তাড়ানায় কুলিগিরি করতো। একদিন বাসের কন্ডাক্টরের কাজের জন্য গেলে তাকে ধাক্কা দিয়ে বের করে দেওয়া হয়। যে যুবকটি অংকে পারদর্শী নয় বলে বাসের কন্ডাক্টর হতে পারেনি, পরবর্তীতে সে-ই হয় ব্রিটেনের অর্থমন্ত্রী ও প্রধানমন্ত্রী। - নাম জন
মেজর।
7.আরেক ছেলের, বাবা-মা এতই গরিব ছিলো যে, তার জন্মের পর নাম রেজিস্ট্রি করতেই দু’দিন দেরি হয়। কে জানেন?
সে-ই আজকের ফুটবল কিংবদন্তী!
- নাম রোনাল্ডো।
8. বাবা ছিলো জেলে। ছেলেকে সাথে করে বাবা মাছ ধরতো কারন অন্য স্বাভাবিক আর ১০ জন থেকে তিনি পানির নিচে মাছকে খুব ভাল ভাবে দেখতে পেতেন।
- সেই জেলের ছেলে শ্রীলঙ্কার ক্রিকেট সুপারস্টার
জয়সুরিয়া।
9. পড়ালেখায় মারাত্মক দুর্বল ছিলেন তিনি। কোন কিছু মনে থাকত না। ক্লাস এর শেষ বেঞ্চে বসে থাকেন। ফেল করেছেন বারবার। ক্লার্ক এর চাকরিও করছেন তিনি। পুরো পৃথিবীকে অবাক করেছেন তিনি তার থিউরি অফ রিলিটিবিটি দিয়ে। নোবেল ও জিতেছেন তিনি।
- তার নাম আলবার্ট আইনস্টাইন!
10. ক্লাস এর সবচেয়ে দুর্বল ছাত্র ছিলেন তিনি। স্কুল থেকে বহিস্কারও করা হয়েছে তাকে। পৃথিবী তিনি আলোকিত করেছেন তার আবিষ্কার দিয়ে।
- তার নাম টমাস আলভা এডিসন।
11. উল্টা লিখতেন তিনি শব্দগুলোকে। পড়ালেখায় একদন শুন্য। উড়োজাহাজ আবিস্কারের ৪০০ বছর আগে তিনি উড়োজাহাজের মডেল এঁকে গেছেন।
- তিনি লিওনার্ড ডা ভিঞ্ছি।
12. পরীক্ষায় তিনি সব সময় ফেল। ২২ টা একাডেমিক পুরষ্কার জিতেছেন জিব্বদশায়। তিনি মিকি মাউস, ডোনাল্ড ডাক এর জন্মদাতা। মিকি মউসের গলার স্বর তার নিজের দেওয়া।
- তিনি ওয়াল্ট ডিসনি।
13. শব্দের খেলা তিনি বুজতেন না। 7 নাম্বার কে তিনি বলতেন উল্টা নাক!!!! এই স্প্যানিশ ভদ্রলোক একজন কবি, লেখক, পেইন্টার, কেমিস্ট, স্টেজ ডিজাইনার, ভাস্কর।
- তিনি পাবলো পিকাসো।
পৃথিবীর প্রত্যেকটা মানুষই ইউনিক, তার ভাবনাগুলি তার মতই। সবাই যা পারে, আমাকেও তা-ই পারতে হবে, এমন কিছুতো নয়!!!!
শুধু প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা দিয়ে নিজেকে প্রমান করতে হবে কেন? আমাদের সমস্যাটা ওখানেই। আমাদের প্রত্যেক ঘরে ঘরে Toppers আর Rankers চাই। সবাইকেই ডাক্তার, ইঙ্গিনিয়ার, ব্যারিস্টার, ম্যাজিস্ট্রেট......
হতেই হবে!!!! আঙ্গুলকে টেনে লম্বা করতেই হবে, যে ভাবেই হোক...... দরকার হলে আঙ্গুল ভেঙ্গে যাক না কেন!!!
একটা কথা মনে রাখ "পৃথিবীতে সবাই জিনিয়াস, কিন্তু আপনি যদি একটি মাছকে তাল গাছ বেয়ে ওঠার ক্ষমতা দিয়ে বিচার করেন, তবে সে সারাজীবন নিজেকে অপদার্থই ভেবে যাবে
আজ এই পর্যন্তই সবাই ভালো থাকবে।