Bangla Valobashar Kobita 2020: Writer Mizan বাংলা কবিতা ২০২০
নিজের হাতে লিখলাম Bangla Valobashar Kobita 2019 বাংলা কবিতা ২০১৯।
আশা করি সবাই ভালো আছেন ।
ভালোবাসার দুুুই টা কবিতা শেয়ার করলাম।
যা আমার নিজের হাতে লেখা বাংলা কবিতা!
লিখতে ভুলে গেছি সেই কবে!
তবুও লিখতে হবে।
দেখে শেষ না করা উড়ে চলা পাখি,
খাঁচায় কি করে রাখি!
তবুও দেখতে চাওয়া এই আঁখি,
চেয়ে থাকে পাবো কি?
ঘুমহীন নিশিতে, চাদের হাসিতে
জেগে থাকা রাত।
তুমিহীনতা কষ্টের তৃব্বতা,
উত্তর না পাওয়ার চাদর,
আজ অনুভবহীন ব্যাথায় কাতর।
তবুও বুঝতে না দেওয়া,
সেই অপ্রকাশিত আবেগ,
হারিয়ে দেয় চলে আসা বিবেক।
নাম না জানা ছিলো সেই পাখি,
লিখে দিলে প্রিয়া নাকি?
মিথ্যে আবেগ এসেছিলো দেখি।
আবেগে ভরে ওঠা, তর বুক খানা
আসলে তুই ছিলি পাখির ছানা।
অন্তরে অন্তরে জমা মনের সেই মানুষ্য।
পথে প্রান্তরে ঘৃনিত ভেবেছিলি!
একি তর আত্মার প্রনিত নীতি?
বৈসম্য মানবের ইতিবাচক গতি।
বুঝতি যদি নিজেই ঘৃনীত হতি,
সার্থ ছেরেছি সেই কবেই।
মানব নিয়ে ভাবছি সবেই।
তবে সার্থ ছারে নি আমায়।
------------------মিজান।
♥kobita Number 2♥
===================
লিখেছি আবার সেই সার্থ থেকে,
শেষ করা হয়নি যা কে।
নিজের আবেগে লেখা সে কবিতা,
কে যে, লিখেছে বুঝো নি তুমি তা।
সার্থ তোমারও বেশি ছিল তাই,
প্রেমের জাল পুকুরে ফেলো নাই।
ফেলেছিলে সেই অতল সাগরে ।
ভূলেছিলে সেই সাগরের আবহাওয়া,
অজানাই ছিল যেন সব ধোঁয়া।
ছিলনা কিছু সে ভ্রমরের মধু আহরণে,
দৃশ্যটা বুঝি আজ দেখেছি মাঠ চরনে।
অবাক করা অচেনা সে অনুভূতি!
শব্দ হীনা বাক্যে রচিত পুথি।
সুতা ছাড়া তা গেথে ছিলে যেনো।
মন হারানো ব্যাথা।
ভাবি এখনও ঝরাবে কি সে মালা,
ভেবেছি যার গলা।
তবে বাধন ছিলো না হায়, তা ছিন্নভিন্ন!
আকালে ঝরে যাবে তাই ভিন্ন।
মনুষ্যত্ব দিয়ে প্রেমকাব্যে তুই পাখির ছানা,
অনুভব দিয়ে পরিস, মেলিস না ডানা।
খুজে দেখিস পাবি আমায় কাব্য কবিতায়।
খুজি না সার্থকতা আমি তবুও সার্থপর হায়!
বুঝিনা পার্থক্য, তবু তা নিরর্থক হয়।
পার্থক্য ব্যাতিত সুন্দরী খুজা অর্থবোধক নয়।
--------------------মিজান।
কেউ কপি করবেন না।
নিজের হাতে লিখলাম Bangla Valobashar Kobita 2019 বাংলা কবিতা ২০১৯।
আশা করি সবাই ভালো আছেন ।
ভালোবাসার দুুুই টা কবিতা শেয়ার করলাম।
যা আমার নিজের হাতে লেখা বাংলা কবিতা!
বাংংলা কবিতা ২০১৯ Kobita 2019 |
লিখতে ভুলে গেছি সেই কবে!
তবুও লিখতে হবে।
দেখে শেষ না করা উড়ে চলা পাখি,
খাঁচায় কি করে রাখি!
তবুও দেখতে চাওয়া এই আঁখি,
চেয়ে থাকে পাবো কি?
ঘুমহীন নিশিতে, চাদের হাসিতে
জেগে থাকা রাত।
তুমিহীনতা কষ্টের তৃব্বতা,
উত্তর না পাওয়ার চাদর,
আজ অনুভবহীন ব্যাথায় কাতর।
তবুও বুঝতে না দেওয়া,
সেই অপ্রকাশিত আবেগ,
হারিয়ে দেয় চলে আসা বিবেক।
নাম না জানা ছিলো সেই পাখি,
লিখে দিলে প্রিয়া নাকি?
মিথ্যে আবেগ এসেছিলো দেখি।
আবেগে ভরে ওঠা, তর বুক খানা
আসলে তুই ছিলি পাখির ছানা।
অন্তরে অন্তরে জমা মনের সেই মানুষ্য।
পথে প্রান্তরে ঘৃনিত ভেবেছিলি!
একি তর আত্মার প্রনিত নীতি?
বৈসম্য মানবের ইতিবাচক গতি।
বুঝতি যদি নিজেই ঘৃনীত হতি,
সার্থ ছেরেছি সেই কবেই।
মানব নিয়ে ভাবছি সবেই।
তবে সার্থ ছারে নি আমায়।
------------------মিজান।
♥kobita Number 2♥
===================
লিখেছি আবার সেই সার্থ থেকে,
শেষ করা হয়নি যা কে।
নিজের আবেগে লেখা সে কবিতা,
কে যে, লিখেছে বুঝো নি তুমি তা।
সার্থ তোমারও বেশি ছিল তাই,
প্রেমের জাল পুকুরে ফেলো নাই।
ফেলেছিলে সেই অতল সাগরে ।
ভূলেছিলে সেই সাগরের আবহাওয়া,
অজানাই ছিল যেন সব ধোঁয়া।
ছিলনা কিছু সে ভ্রমরের মধু আহরণে,
দৃশ্যটা বুঝি আজ দেখেছি মাঠ চরনে।
অবাক করা অচেনা সে অনুভূতি!
শব্দ হীনা বাক্যে রচিত পুথি।
সুতা ছাড়া তা গেথে ছিলে যেনো।
মন হারানো ব্যাথা।
ভাবি এখনও ঝরাবে কি সে মালা,
ভেবেছি যার গলা।
তবে বাধন ছিলো না হায়, তা ছিন্নভিন্ন!
আকালে ঝরে যাবে তাই ভিন্ন।
মনুষ্যত্ব দিয়ে প্রেমকাব্যে তুই পাখির ছানা,
অনুভব দিয়ে পরিস, মেলিস না ডানা।
খুজে দেখিস পাবি আমায় কাব্য কবিতায়।
খুজি না সার্থকতা আমি তবুও সার্থপর হায়!
বুঝিনা পার্থক্য, তবু তা নিরর্থক হয়।
পার্থক্য ব্যাতিত সুন্দরী খুজা অর্থবোধক নয়।
--------------------মিজান।
কেউ কপি করবেন না।