বন্ধুরা আমি মিজান!
অনেকেই কবিতা কপি করেন...
আমি বাংলায় ৫ টি ভালোবাসার কবিতা লিখেছি আপনাদের জন্য মন থেকে।
ছোট বেলা থেকেই আমি কবিতা লিখতাম, ছন্দ মিলিয়ে এখন বড় হয়ে মনে হচ্ছে কবিতার ছন্দ আমাকে ডাকছে।
কবিতা লিখে আমি বেশ কয়েকটি মেয়েকে পটিয়েছি, মেয়ে পটানোর সেরা উপায় এটাই আমি মনে করি!
মেয়েদের নিয়ে কবিতা রচনা করলে মেয়েরা খুব খুশি হয়! তখন তাদের খুব সহজে পটানু যায়।
অবশ্যই, আপনি যেই মেয়েটিকে পটাতে চান সে আপনার পরিচিত হতে হবে।
আমি ৫ট বাংলা মেয়ে পটানুর কার্যকরী কবিতা আপনাদের কে শেয়ার করবো!
যা দিয়ে মেয়েকে পটিয়ে প্রেমে ফেলা সম্ভব হবে।
মেয়ে পটানো জন্য অবশ্যই তাদের সাথে কথায় কথায় কবিতা গুলো মেছেজ করতে পারেন।
মেয়ে পটানোর ৫ টি কবিতা (Meye Potanur Kobita)
♥♥♥
১/ লিখবো আমি আমার মতই প্রতিদিন।
প্রতিরাতে একটা পাবা,
যেনো রাজা হাসের, পাড়া ডিম।
বলবো কিছু অনুভূতি
লিখে দিবো গান........
অবহেলা করতে পারো।
এটাই ছিল সম্মান।
অবিশ্বাসের পাতায় রে তুই লিখেদিলে আমায়,
জানার ইচ্ছা ভাসিয়ে ছিলে,
কে ছিল তর জামাই?
প্রেমের গান করিতে গেলে,
সুর তুলে হিয়া!
ছন্নছাড়া ছিলি রে তুই,
মনের মাঝে গিয়া।
আসলে তুই ছিলি........
রহস্যময়ী প্রিয়া।
--------------- মিজান।
♥♥♥
২/ঘুম পাড়ানি সপ্ন পরি
ঘুম পাড়িয়ে দে।
আমার প্রিয়া আমায় ছেরে,
ঘুমাতে যায় রে!!!
অই রাতের ঝিঝিপোকারা
আর ডাকিস না তাই!
জান আমার সপ্ন দেখে তাইরে নাইরে নাই!!!
আকাশের চাঁদ আর লক্ষ লক্ষ তারা
তরা একটু দারা রে ভাই একটুখানি দারা!!!
তদের দেখতে এখন আমি
বারান্দায় খারা!
♥♥♥
৩/কথা ছিল হারাবে না
আজ হারাতে যাবে ঠিকই
মনে রেখেছি তোমায় তাই!
হৃদয়ের বাজে রাখি।
খুজে না পেলে মনের জমিনে
বুঝিয়ে দিবে কবর!
জানি তুমি হারাবার প্রিয়া!
নিবেনা আমার খবর।
তুমি ছিলে বড় সার্থপর।
♥♥♥
৪/কোন আকাশে তর বসবাস!
কোন পাখিকে সময় দিলে পরে সর্বনাশ।
কোন সাগরে তুই দেখিস উথাল পাতাল ঢেউ?
সেই সাগরে আমার মতো ভেসেছিলো কেউ?
কোন পুকুরে নেমেছিলি সাতার শিখার ভয়ে!
সেই পুকুরের পানি নাকি শুকায় সুর্যদয়ে?
কোন গ্রামেতে বসবাস তর কার সাথে হাটা?
আসলে কি ছিল তা পাশের নৌকাঘাটা!
কোন দিন পাশে দেখবি আমায় আমি আচীনপুর।
প্রথম দিকে বলেছিলি থাকিস সপ্নপুর!
কোন কাব্য কবিতা ছিল তর ভাল লাগা!
বললি না তা কোনো দিন মনটাকে জাগা!
যেই পাখিটা উড়াল দিলেও ভালবাসা জাগে।
সেই পাখিটি শিকার করবো কাব্য লিখার আগে।
--------মিজান।
♥♥♥
৫/লিখতে ভুলে গেছি সেই কবে!
তবুও লিখতে হবে।
দেখে শেষ না করা উড়ে চলা পাখি,
খাঁচায় কি করে রাখি!
তবুও দেখতে চাওয়া এই আঁখি,
চেয়ে থাকে পাবো কি?
ঘুমহীন নিশিতে, চাদের হাসিতে
জেগে থাকা রাত।
তুমিহীনতা কষ্টের তৃব্বতা,
উত্তর না পাওয়ার চাদর,
আজ অনুভবহীন ব্যাথায় কাতর।
তবুও বুঝতে না দেওয়া,
সেই অপ্রকাশিত আবেগ,
হারিয়ে দেয় চলে আসা বিবেক।
নাম না জানা ছিলো সেই পাখি,
লিখে দিলে প্রিয়া নাকি?
মিথ্যে আবেগ এসেছিলো দেখি।
আবেগে ভরে ওঠা, তর বুক খানা
আসলে তুই ছিলি পাখির ছানা।
অন্তরে অন্তরে জমা মনের সেই মানুষ্য।
পথে প্রান্তরে ঘৃনিত ভেবেছিলি!
একি তর আত্মার প্রনিত নীতি?
বৈসম্য মানবের ইতিবাচক গতি।
বুঝতি যদি নিজেই ঘৃনীত হতি,
সার্থ ছেরেছি সেই কবেই।
মানব নিয়ে ভাবছি সবেই।
তবে সার্থ ছারে নি আমায়।
------------------মিজান।
৫ টি কবিতাই নিজের হাতে লিখেছি তাই এটার দাম আমার কাছে অনেক।
ছেরি পটানুর এই কবিতা কপি করলে অবশ্যই মিজান (Mizan) Credit দিবেন।
আজকে এখানেই শেষ করছি।
অনেকেই কবিতা কপি করেন...
ছোট বেলা থেকেই আমি কবিতা লিখতাম, ছন্দ মিলিয়ে এখন বড় হয়ে মনে হচ্ছে কবিতার ছন্দ আমাকে ডাকছে।
Meye Potanor 5 ti Bangla Kobita or SMS 2020 updated
মেয়েদের নিয়ে কবিতা রচনা করলে মেয়েরা খুব খুশি হয়! তখন তাদের খুব সহজে পটানু যায়।
অবশ্যই, আপনি যেই মেয়েটিকে পটাতে চান সে আপনার পরিচিত হতে হবে।
আমি ৫ট বাংলা মেয়ে পটানুর কার্যকরী কবিতা আপনাদের কে শেয়ার করবো!
যা দিয়ে মেয়েকে পটিয়ে প্রেমে ফেলা সম্ভব হবে।
মেয়ে পটানো জন্য অবশ্যই তাদের সাথে কথায় কথায় কবিতা গুলো মেছেজ করতে পারেন।
মেয়ে পটানোর ৫ টি কবিতা (Meye Potanur Kobita)
♥♥♥
১/ লিখবো আমি আমার মতই প্রতিদিন।
প্রতিরাতে একটা পাবা,
যেনো রাজা হাসের, পাড়া ডিম।
বলবো কিছু অনুভূতি
লিখে দিবো গান........
অবহেলা করতে পারো।
এটাই ছিল সম্মান।
অবিশ্বাসের পাতায় রে তুই লিখেদিলে আমায়,
জানার ইচ্ছা ভাসিয়ে ছিলে,
কে ছিল তর জামাই?
প্রেমের গান করিতে গেলে,
সুর তুলে হিয়া!
ছন্নছাড়া ছিলি রে তুই,
মনের মাঝে গিয়া।
আসলে তুই ছিলি........
রহস্যময়ী প্রিয়া।
--------------- মিজান।
♥♥♥
২/ঘুম পাড়ানি সপ্ন পরি
ঘুম পাড়িয়ে দে।
আমার প্রিয়া আমায় ছেরে,
ঘুমাতে যায় রে!!!
অই রাতের ঝিঝিপোকারা
আর ডাকিস না তাই!
জান আমার সপ্ন দেখে তাইরে নাইরে নাই!!!
আকাশের চাঁদ আর লক্ষ লক্ষ তারা
তরা একটু দারা রে ভাই একটুখানি দারা!!!
তদের দেখতে এখন আমি
বারান্দায় খারা!
Meye Potanur Kobita (মেয়ে পটান) |
♥♥♥
৩/কথা ছিল হারাবে না
আজ হারাতে যাবে ঠিকই
মনে রেখেছি তোমায় তাই!
হৃদয়ের বাজে রাখি।
খুজে না পেলে মনের জমিনে
বুঝিয়ে দিবে কবর!
জানি তুমি হারাবার প্রিয়া!
নিবেনা আমার খবর।
তুমি ছিলে বড় সার্থপর।
♥♥♥
৪/কোন আকাশে তর বসবাস!
কোন পাখিকে সময় দিলে পরে সর্বনাশ।
কোন সাগরে তুই দেখিস উথাল পাতাল ঢেউ?
সেই সাগরে আমার মতো ভেসেছিলো কেউ?
কোন পুকুরে নেমেছিলি সাতার শিখার ভয়ে!
সেই পুকুরের পানি নাকি শুকায় সুর্যদয়ে?
কোন গ্রামেতে বসবাস তর কার সাথে হাটা?
আসলে কি ছিল তা পাশের নৌকাঘাটা!
কোন দিন পাশে দেখবি আমায় আমি আচীনপুর।
প্রথম দিকে বলেছিলি থাকিস সপ্নপুর!
কোন কাব্য কবিতা ছিল তর ভাল লাগা!
বললি না তা কোনো দিন মনটাকে জাগা!
যেই পাখিটা উড়াল দিলেও ভালবাসা জাগে।
সেই পাখিটি শিকার করবো কাব্য লিখার আগে।
--------মিজান।
♥♥♥
৫/লিখতে ভুলে গেছি সেই কবে!
তবুও লিখতে হবে।
দেখে শেষ না করা উড়ে চলা পাখি,
খাঁচায় কি করে রাখি!
তবুও দেখতে চাওয়া এই আঁখি,
চেয়ে থাকে পাবো কি?
ঘুমহীন নিশিতে, চাদের হাসিতে
জেগে থাকা রাত।
তুমিহীনতা কষ্টের তৃব্বতা,
উত্তর না পাওয়ার চাদর,
আজ অনুভবহীন ব্যাথায় কাতর।
তবুও বুঝতে না দেওয়া,
সেই অপ্রকাশিত আবেগ,
হারিয়ে দেয় চলে আসা বিবেক।
নাম না জানা ছিলো সেই পাখি,
লিখে দিলে প্রিয়া নাকি?
মিথ্যে আবেগ এসেছিলো দেখি।
আবেগে ভরে ওঠা, তর বুক খানা
আসলে তুই ছিলি পাখির ছানা।
অন্তরে অন্তরে জমা মনের সেই মানুষ্য।
পথে প্রান্তরে ঘৃনিত ভেবেছিলি!
একি তর আত্মার প্রনিত নীতি?
বৈসম্য মানবের ইতিবাচক গতি।
বুঝতি যদি নিজেই ঘৃনীত হতি,
সার্থ ছেরেছি সেই কবেই।
মানব নিয়ে ভাবছি সবেই।
তবে সার্থ ছারে নি আমায়।
------------------মিজান।
৫ টি কবিতাই নিজের হাতে লিখেছি তাই এটার দাম আমার কাছে অনেক।
ছেরি পটানুর এই কবিতা কপি করলে অবশ্যই মিজান (Mizan) Credit দিবেন।
আজকে এখানেই শেষ করছি।