Onek Koster Golpo (অনেক কষ্টের গল্প) Very Sad Story in Bangla | Koster Premer golpo | Valobasar koster kahini 2021 in Bengali |Full Sad Stores (Short)
Onek Koster golpo (অনেক কষ্টের গল্প) means Very sad stores in Bengali. In our post, some beautiful Bangla stories of suffering or love short stories have been arranged for you. If you like the stories of your troubles, you can share them on Facebook and let us know in the comments how your troubles stories sounded. It's a very sad love story in Bengali font.
Bangla - কষ্টের গল্প
Onek Koster Golpo (অনেক কষ্টের গল্প) Very Sad Stories in Bangla |
গল্পের নাম- সত্যিকারের প্রেম কষ্টের গল্প
মেয়েটির সাথে ছেলেটির সম্পর্ক আজ প্রায় ৫ বছর।
ছেলেটি মেয়েটিকে একদিন একটি বারবি ডল উপহার দিয়েছিল।
ছোট্ট একটা কোম্পানিতে সামান্য কিছু বেতনে চাকরি করতো বিধায় ইচ্ছা থাকলেও বড় কিছু কিনে দেবার সামর্থ্য ছিল না তার।ছেলেটি ভাবতো সে যদি মেয়েটিকে বিয়ে করে তবে সারা জীবনেও তাকে ঐশ্বর্যের সুখ দিতে পারবেনা।
হঠাৎ কোনও এক বৃষ্টিস্নাত সন্ধ্যায় মেয়েটি সেই ছেলেটির বাসার সামনে এসে হাজির।মেয়েটি বললো,আগামি কাল সন্ধ্যায় সে তার বা মার সাথে প্যারিসে চলে যাচ্ছে এবং সেকোনও দিনও ফিরবে না।সুতরাং তাদের সম্পর্ক আজ এখানেই শেষ।ছেলেটি কি বলবে বুঝতে পারছিলো না,তবে চোখের পানি সামলে নিয়ে শুধু আস্তে করে বললো“ঠিক আছে”
পরদিন সন্ধ্যা…
আজও গত দিনের মতো বৃষ্টি হচ্ছে।ছেলেটি এক কাপ চা হাতে বারান্দায় দাড়িয়ে ছিল। হঠাৎ খেয়াল করে দেখলো দূর আকাশে একটি প্লেন ভেসে চলেছে।গন্তব্য জানা না থাকলেও ছেলেটি বিড় বিড় করে আপন মনে তার ভালবাসার মানুষটিকে দূরথেকেই গুড বাই জানালো।
রাত ১ টা….........
ছেলেটি ঘুমোতে পারছে না।কয়েক ডোজ ঘুমের ওষুধ খেয়ে চোখ মুখ জ্বালা করছে তবুও ঘুম নেই।যেই মানুষটিকে ভেবে ভেবে সে প্রতি রাত পার করেছে,যাকে নিয়ে ভাবতে ভাবতে তার প্রতিটি সকাল হয়েছে সেই মানুষটি তাকে ছেড়ে চলে গেছে স্পষ্টই বুঝতে পারছিলো সে,নিজের কাছে কিছু সত্য ভালবাসা ছাড়া আর এমন কিছুই ছিল না যার মাধ্যমে সে তার ভালবাসাকে আঁকড়ে রাখবে।
ঐশ্বর্যের ভেতরে থেকে যে মানুষ হয়েছে সে কেন মনের আবেগে অন্ধকারে পা দেবে,কথা গুলো ভাবতে ভাবতেই ছেলেটি মন শক্ত করল।যে ঐশ্বর্যের টানে মেয়েটি আজ তাকে ছেড়ে চলে গেলো একদিন সমপরিমান ঐশ্বর্য নিয়েই সে মেয়েটির সামনে হাজির হবে।
কঠোর পরিশ্রম আর নিয়তির নির্মম পরিহাসে ছেলেটি আজ অঢেল সম্পত্তির মালিক।নিজস্ব কোম্পানি,আর লাখ টাকা মূল্যের গাড়ি নিয়েসে আজ সম্পূর্ণ প্রস্তুত সেই মেয়েটির সামনে হাজির হতে।
আজও সন্ধ্যা হয়েছে,আকাশ মেঘ করে অঝোরে বৃষ্টি নামছে,ঠিক যেনসেই দিনের বৃষ্টি যেদিন তার ভালবাসা তাকে ছেড়ে চলে গিয়েছিলো-আনমনে এ সব কথা ভাবতে ভাবতে গাড়ি চালাচ্ছিলো ছেলেটি।
এয়ারপোর্ - ট রোড,রাত ৮টায় ফ্লাইট,গন্তব্য প্যারিস-সেই মেয়েটির খোঁজে।
গাড়ি চালাতে চালাতে হঠাৎ সামনের রাস্তায় দুইজন মধ্য বয়সী নারি পুরুষের দিকে চোখ গেলো তার।চিনতে অসুবিধা হয়নি,তারা সেই মেয়েটির বাবামা।
ইচ্ছে হচ্ছিলো কাছে যেয়ে মেয়েটির ব্যাপারে জিজ্ঞাসা করতে।কিন্তু মনের আকুলতা সামলে নিয়ে সেগাড়ির গতি কমিয়ে মেয়েটির বাবা মার পিছু পিছু যেতে লাগলো।
কিছুক্ষণ পর সে খেয়াল করল মেয়েটির বাবা মা একটি কবর স্থানের ভেতর ঢুকছে।দম বন্ধ হয়ে আসছে ছেলেটির।গাড়ি থামিয়ে দ্রুতসে নিজেও কবর স্থানে গেলো,য েয়ে দেখতে পেল সেই মেয়েটিরছবি সম্বলিত একটি কবরে তার বাবা মা ফুল দিচ্ছে।
কবরের এক পাশে রয়েছে একটি বাক্স।
ছেলেটিকে দেখে মেয়েটির বাবা মা এগিয়ে এলো।কেমন করেএ সব হল জানতে চাইলে
তারা বলে, “ওকে আমরা উন্নত চিকিৎসার জন্য প্যারিসে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম।কিন্ত -ও যেতে চাইনি,ও তোমার কথা বলেছিল।বলেছিল-ত -ার ভালবাসাকে রেখে সে কিছুতেই যেতে পারবে না।ওর আসলে ক্যান্সার হয়েছিলো।
ডাক্তার - ওর মৃত্যুর দিন ঠিক করে দিয়েছিল কিন্তু এ সব তোমাকেও বুঝতেও দেই নি।ও কোনও দিনও তোমার হতেপারবে না,এ কথা জেনেই ও নিজেকে তোমার থেকে আলাদা করে নিয়েছিলো।ও মৃত্যুর আগে বলে গিয়েছিলো- ওর ভালবাসা অবশ্যই তোমাকে ওর কাছে ফিরিয়ে আনবে”
এর পর তারা কবরের পাশের সেই বাক্সটার দিকে দেখিয়ে বললে,সম্ভবত তোমারজন্য ওটাতে কিছু আছে।
ছেলেটি বাক্স খুলে দেখে এর ভেতর সেই বারবি ডল আর একটি চিঠি।চিঠিতে লেখা রয়েছে “আমাকে ক্ষমা করো,তোমাকে কষ্ট দেওয়ার কোনও ইচ্ছাই আমার ছিল না।স্বপ্ন ছিল তোমার সাথে আমার ভবিষ্যৎ গড়ব,কিন্তু ডাক্তার আমার চলে যাবার টিকিট দিয়ে দিয়েছিল,তাই আমাকে একলা চলে আসতে হল”।
চিঠির একদম শেষ প্রান্তে লেখা ছিল-“খবরদার কাঁদবে না”
Onek Koster Golpo (অনেক কষ্টের গল্প) Very Sad Stories in Bangla
2nd গল্প - ব্রেকআপ
ব্রেকআপ !!! (চিৎকার করে বলে উঠলো মিম)
রায়হানঃ মানে?
মিমঃ মানে বুঝো না? মানে হলো তোমার আর আমার রিলেশনের এখানেই শেষ! বাই -বাই!
রায়হানঃ আচ্ছা।
মিমঃ আচ্ছা মানে? তুমি কিছু বলবা না?
রায়হানঃ ‘আচ্ছা আজকে কি আমরা শোক পালন করবো? না মানে যেমন ধরো..প্রতিদিন আমরা আইসক্রিম, ঝালমুড়ি, ফুচকা খাই..আজকে বরং তা না করে সিগারেট খাই!’
মিমঃ তুমি আমাকে সিগারেট খাওয়াবা !!!
রায়হানঃ না মানে.. কষ্ট ভুলতে তো মানুষ তা-ই করে!
মিমঃ তোমার কি মনে হয় আমার কষ্ট লাগবে? মোটেও না!
রায়হানঃ ওওওওওও..
রাগে হাতের ব্যাগটা আছাড় মেরে মিম বললো,
তুমি একটা ছাগল আর একটা ছাগলের সাথে কোনো মানুষের সম্পর্ক থাকতে পারে না!’
কথাটা বলেই বাসার দিকে হাঁটতে লাগলো মিম……
মিমের ফেলে যাওয়া ব্যাগটা হাতে নিলো রায়হান।
ভেতরে একটা মোবাইল আর কিছু টাকা আছে।
রায়হান একবার ভাবলো মিমকে ব্যাগের জন্য ডাক দিবে৷
কিন্তু পরক্ষণেই চিন্তাটা বাদ দিল।
ব্যাগটা হাতে নিয়েই হাঁটা শুরু করলো রায়হান ।
দুটো বাচ্চা মেয়ে রাস্তার ধারে দাঁড়িয়ে দড়িলাফ খেলছিল।
রায়হানের হাতে মেয়েদের ব্যাগ দেখে খিলখিল করে হেসে উঠলো মেয়ে দুটো।
ওদের হাসি দেখে রায়হানও হেসে দেয়।
তবে এবার আর মেয়ে দুটো হাসে না।
হয়তো রায়হানকে পাগল ভাবছে!
মিমঃ হ্যালো, তুমি আমার মোবাইলসহ ব্যাগ চুরি করলা কেন?
রায়হানঃ না, না আমি তা করিনি! তুমিই তো ব্যাগটা ফেলে আসলে।
মিমঃ একদম মুখের ওপর কথা বলবা না! কালকে আমার ব্যাগ নিয়ে সোজা ওখানে চলে আসবা।
বাই! ফোনটা কেটে দিল মিম! কাঁদছে ও..!
দুটো কারণে (ব্যাগটা ও ইচ্ছে করেই ফেলে এসেছে) প্রথমত,
এই ব্যাগের অজুহাতে আবার রায়হানের সাথে দেখা করা যাবে!
আর দ্বিতীয়ত, আজই রায়হানের কলেজে পরিক্ষার ফিস দেয়ার শেষ দিন।
তাই ব্যাগে টাকাটা রেখে এসেছে যাতে বাধ্য হয়ে
ওর টাকাটা দিয়ে পরিক্ষার ফিস দিতে পারে রায়হান ৷
এমনিতে সরাসরি দিলে রায়হান তা কোনোদিনই নিতো না!তাই বাধ্য হয়েই
ঝগড়াটা সৃষ্টি করছিল ও! আধঘণ্টা ধরে বসে আছে মিম।
কিন্তু রায়হান আসার কোনো নাম নেই! যাওয়ার জন্য উঠে দাঁড়াতেই
দৌড়াতে- দৌড়াতে সামনে এসে দাঁড়ায় রায়হান!
রায়হানঃ সরি! এই নাও তোমার ব্যাগ! আর একটা কথা বলবো?
মিমঃ কি?
রায়হানঃ আমি তোমার টাকাগুলো খরচ করে ফেলেছি! মিমের মুখে একটা প্রশান্তির হাসি ফুটে উঠলো! কিন্তু মুখে বললো, ‘ফাও কথা বলবা না! ব্যাগে কোনো টাকা ছিল না!’
রায়হানঃ না, না, সত্যি ছিল! তোমার ওই টাকা দিয়েই তো জব্বার চাচাকে একটা পাঞ্জাবী কিনে দিয়েছি! সরি! প্লিজ কিছু মনে করো না! আসলে হাতে কোনো টাকা ছিল না তাই! তবে এ মাসের টিউশিনির টাকাটা পেলেই দিয়ে দিবো! তুমি তো চাচার কথা সবই জানো! তাই আর কি.. সরি!
ঠোঁটচেপে কান্না আটকে রেখেছে মিম! যে মানুষটা নিজেই ঠিকমত চলতে পারে না, যার নিজেরই একটা ভালো জামা নেই, যে নিজেই সারা বছর কষ্ট করে কাটায়, সেই মানুষটাই কিনা আরেকজনকে সাহায্য করে তার জন্য আমার কাছে মাফ চাইছে! কোনোমতে নিজেকে সামলে উঠে মিম বললো, ‘তোমাকে কলেজ থেকে বের করে দেয়নি?’
রায়হানঃ না! আরো দুই দিন সময় দিয়েছে ।
মিমঃ বের করে দিলে খুশি হতাম!
রায়হানঃ আচ্ছা আজ থেকে কি তোমার ফোন রিসিভ করবো? না মানে তুমি তো কাল বললে..
মিমঃ হ্যাঁ, আজকে থেকে তুমি আর আমার ফোন রিসিভ করবা না! কিন্তু ফোন ঠিকই দিবা! না দিলে চড়দিয়ে আক্কেল দাঁতসহ সবগুলো দাঁত ফালায়া দিবো!’ এই বলেই এবার আর কান্না আটকে রাখতে পারলো না মেয়েটা! অবাক হয়ে তাকিয়ে রইলো রায়হান! আর দশটা সাধারণ গল্পের ছেলেগুলোর মতো রায়হানও বুঝতে পারছে না মেয়েটা কেন কাঁদছে! শুধু মনে- মনে বলছে- আবার কি করলাম—??
গল্প নাম্বার ৩ | Onek Koster Golpo (অনেক কষ্টের গল্প) Very Sad Stories in Bangla
প্রীতি এবং অসীম ।
এটি এদের জীবনের ঘটনা ।
প্রীতি তখন যশোর সরকারী মহিলা কলেজের অনার্স ১ম বর্ষের ছাত্রী ।
নীলিমা তার খুব ঘনিষ্ট বান্ধবি । তারা একই সাথে হোস্টেলে থাকত ।
যেখানেই যাক না কেন দুজনকে একই সাথে পাওয়া যেত।
একদিনের ঘটনা । সেদিন তারা যশোর শহরের মধ্যে দিয়ে কোথায় যেন যাচ্ছিল ।
হঠাত্ পেছন থেকে কে যেন ডাক দিল ‘এই নীলিমা ।’দুজনেই পেছন ফিরে তাকাল ।
দেখল এক সুদর্শন যুবক । আরে এতো নীলিমার দূর সম্পর্কের মাসতুতো দাদা অসীম ।
যাহোক ঐদিনই অসীমের সাথে পরিচয় হয় প্রীতির।
বেশ কিছুদিন কেটে গেল । প্রীতি কেন যেন মনের কোন একখানে অসীমের প্রতি টান অনুভব করল ।
ওদিকে অসীমেরও একই অবস্থা ।
অসীম প্রায়ই প্রীতিদের হোষ্টেলে আসতে লাগল প্রীতিকে দেখার জন্য ।
কিন্তু মনের কথাটি আরবলা হয় না তাকে ।
এদিকে প্রীতি এই টান আর সহ্য করতে পারল না ।
সেই প্রথম বলল ভালবাসারকথাটি ।
শুরু হল দুটি জীবনেরএকটি নতুন অধ্যায় ।
ওদিকে নীলিমা সবই জানতে পারল ।
সে তাদের সবরকম সহযোগিতা করতে লাগল ।
এভাবেই চলছিল এক অবুঝ প্রেম । তারা একসাথে বিভিন্ন জায়গায় ঘুরে বেড়াত ।
অনেক আনন্দ আর সুখ ছিল সেইদিন গুলোতে ।
একসময় ওরা সিদ্ধান্ত নিল ওরা বিয়ে করবে ।
গোপনে করেও ফেলল । দুই ফ্যামিলির কেউ জানল না ।
যাহোক এসব খবর বেশি দিন চাপা থাকে না । জেনে গেল দুইফ্যামিলি ।
অসীমরা ছিল ব্রাক্ষ্মন আর প্রীতি নিচু কুষ্টের মেয়ে।
অসীমের বাবা মা এই বিয়ে মেনে নিল না ।
প্রীতির বাড়ি থেকেও প্রায় একই সমস্যা হল ।
তবুও তারা বিচ্ছিন্ন হল না । তারা যশোরে একটি বাসা ভাড়া নিল ।
অসীম তার জমানো টাকা দিয়ে ছোট খাট একটা ব্যবসা?
বেশ সুখে শান্তীতেই চলছিল তাদের দুজনের সংসার ।
কিন্তু হায় ! নিয়তির কি নির্মম পরিহাস । হঠাত্ করেই অসীম অসুস্থ হয়ে পড়ল ।
এরপর হসপিটাল, মেডিকেল চেকাপ, রিপোর্ট । রিপোর্টে জানা গেল অসীম ক্যান্সার আক্রান্ত ।
মাথায় আকাশ ভেঙে পড়ল প্রীতি ।
একমুহূর্তেই যেন সমস্ত জ্ঞান হারিয়ে ফেলল সে ।
নিজেকে কোন মতে সামলে নিল ।
ডাঃ জানাল ৫০লাখটাকা লাগবে ।
তাহলেই অসীমকে পূর্ণ সুস্থ করা যাবে ।
প্রীতি সাথে সাথে অসীমের বাবা মার কাছে গেল অসীমকে নিয়ে ।
অসীমের বাবা জানালেন তিনি কোন টাকা দিতে পারবে না ।
যদিও তিনি ছিলেন প্রচুর সম্পদের মালিক ।
প্রীতি আর দাড়াল না । অসীম কে নিয়ে চলে এল বাবার বাড়ি ।
বাবার ছোট একটা ব্যবসা ছিল । তার যা পুঁজি ছিল সবটুকুই দিয়ে দিল অসীমের চিকিত্সারজন্য।
টাকা ফুরিয়ে গেল কিছুদিনের মধ্যে ।
এদিকে অসীমেরও দিন ফুরিয়ে আসছে ।
একদিন সকাল প্রতি ঘুম থেকে উঠে অসীম কে ডাকল ।
কিন্তু ঐদিন অসীম আর ঘুম থেকে উঠল না।
প্রীতি নির্বাক পাথর হয়ে গেল । তার মুখে কোন কথা নেই ,চোখে নেই অশ্রু ।
শুধু থেকে থেকে একটি কথাই বলছিল “আজ তুমি কোথায় গেলে আমাকে ছেড়ে ,
আমাকে কেন বলে গেলে না যে তুমি চলে যাচ্ছ ?”
অসীম কে চিতার আগুনে দগ্ধ করা হল ।
তখনো প্রীতির চোখে অশ্রুর ফোটা গড়িয়ে পড়ে নি।
সে আজ বড় একা । ৫ বছর পার হয়েছে ।
তবু এখনো ভোলেনি অসীমের কথা ।
বিধবার সাজে চাপা কষ্ট নিয়ে আজো ঘুরে বেড়ায়।
তবে সে এখন মাঝে মাঝে কাঁদে ।
সেআজো অসীমের বড় বাঁধানো ছবি বুকের উপর নিয়ে ঘুমায় ।
যখন সে তার জীবনের এই কাহীনিটা বলছিল তার চোখে জলের ধারা দেখেছি আমি ।
জানিনা তুমি কোথায় আছ , কেমন আছ ।
আজ তোমাকে বড় বেশি মিস করি । যেখানেই থাকো , ভাল থাকো ।
আরু দারুন সব গল্প দেখুন: Bangla All Story Here
আজ এই পর্যন্তই,
ধন্যবাদ সবাইকে।