আউটসোর্সিং করার সেরা কিছু আইডিয়া | The best ideas for outsourcing
আউটসোর্সিং, ফ্রিল্যান্সিং, অনলাইন ইনকাম, অনলাইন মানি আর্নিং, অনলাইন টাকা ইনকাম ইত্যাদি বলতে আমারা একটা কথাই বুঝি, সেটা হলো অনলাইনে কাজ করার মাধ্যমে কিছু বৈদেশিক মুদ্রা অর্জন করা।
আউটসোর্সিং আইডিয়া - Outsourcing Idea in Bangla
আউটসোর্সিং মানে হলো নিজের দেশে বসেই অন্যান্য দেশের কাজ করে দিয়ে টাকা বা ডলার উপার্জন করা। আর যারা আউটসোর্সিং করে তাদেরকে ফ্রিল্যান্সার বলা হয়। ফিল্যান্সার মানে হলো মুক্তপেশাজীবী যারা অন্যের অধিনে কাজ করে না ববরং নিজের ইচ্ছে, রুচি অনুযায়ী কাজ করে। Outsourcing সম্পর্কে হয়তো অনেকেই শুনেছেন৷ তবে মাথায় রাখা উচিত যে, আউটসোর্সিং করতে কোনো ইন্সটিটিউট এ ভর্তি হতে হয়না। কাউকে টাকাও দিতে হয়না, এগুলো সম্পুর্ন নিজের চেষ্টায় ফ্রিতেই শেখা যায় এবং ধৈর্য থাকলে আউটসোর্সিং করে মাসে ভালো পরিমাণের টাকা আয় করা যায়।
যারা ভিডিও টিউটোরিয়াল টি দেখে নিয়েছেন তারা হয়তো বুঝতে পেরেছেন, আউটসোর্সিং করে আমি মাসে ৪৩ হাজার টাকা ইনকাম করছি।
এখন আসল কথায় আসি, যেহেতু আউটসোর্সিং করে টাকা ইনকাম কারার সহজ উপায় বলতে চাই, তাই প্রথমেই বলে নেই যে, যারা আউটসোর্সিং করে টাকা ইনকাম করার উপায় গুলো ভিডিও টিউটোরিয়াল সহ দেখতে চান তারা আমার ইউটিউব চ্যানেলে যেতে পারেন। একদম ফ্রি-তেই আমি আউটসোর্সিং করা শিখাচ্ছি, এতে আপনার কোন আউটসোর্সিং ইন্সটিটিউট এ কোর্স করতে হবে না৷ টাকাও খরচ হবে না। এমনকি আপনারা সরাসরি টেলিগ্রামে ভিডিও ক্লাসে অংশগ্রহণ করেও হেল্প নিতে পারবেন আউটসোর্সিং সম্পর্কে।
যারা আউটসোর্সিং করতে চান তারা প্রথমেই বাছাই করে নিবেন বিশ্বস্ত কিছু প্লাটফর্ম, সেখানে সময় দিলে সময় গুলো বিফলে যাবে না।
যদি না জানেন যে আউটসোর্সিং করার বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম গুলো কি কি?
তাহলে জেনে নিন, আউটসোর্সিং করে টাকা আয় করার সবচেয়ে বিশ্বস্ত প্লাটফর্ম হলো Google! এখন আপনার মনে হতে পারে গুগল তো হলো সার্চ ইঞ্জিন তাহলে এটা আউটসোর্সিং করার প্লাটফর্ম হয় কি করে!
যদি এমন মনে হয়, তার মানে আপনি এখনো ক্লাস ওয়ান এ পড়ছেন। জেনে রাখুন Google Adsense, Blogger, YouTube প্লাটফর্মকে এই তিনটি বিষয় একি সুত্রে গাথা। অর্থাৎ আউটসোর্সিং করতে এই তিনটি কিওয়ার্ড সম্পর্কে আপনার আরও শিখা উচিত।
আইডিয়া যদি নিতে চান তাহলে বলবো, এখনই ফ্রি-তে ই ব্লগার ওয়েবসাইট খুলে টাকা ইনকাম করা নিয়ে গুগলে,ইউটিউবে ঘাটাঘাটি করতে পারেন। এছাড়াও আপনি যদি ভিডিও তৈরি করে টাকা বা ডলার ইনকাম করতে চান তাহলে, ইউটিউবে ভালো মানের ভিডিও আপলোড করতে পারেন। অবশ্যই নিজের ভিডিও হবে৷
এরপর ১০০০ সাবস্ক্রাইব এবং ৪,০০০ ঘন্টা ওয়াজ টাইম হলে Google adsense e Apply করতে পারবেন, apply করা খুবই সহজ, এরপর approved হলে আপনার ইউটিউব মনিটাইজেশন অন হবে তখন ইউটিউব থেকে টাকা ইনকাম শুরু হয়ে যাবে। ব্যালেন্স যুক্ত হবে৷ US$ ডলার হিসেবে, কিন্তু পেমেন্ট পবেন টাকা হিসেবে, বাংলাদেশের যে কোন ব্যংকে টাকা withdraw দিতে পারবেন৷
আউটসোর্সিং করার আরও দারুন সব আইডিয়া পেতে এখনই আমার ইউটিউব চ্যানেল ভিজিট করুন।